এন্টিবায়োটিক রেজিস্টান্স নিয়ে লেখালেখি, পড়াশোনা আর আলোচনা প্রায়ই হয়ে থাকে, কিন্তু সে অনুযায়ী কাজের কিছু হচ্ছে না। সমস্যাটি গ্লোবাল অর্থাৎ বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব। সুতরাং উন্ন্যয়নশীল কোন দেশে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স ছড়িয়ে পড়লে তাতে যে সারা বিশ্বই ক্ষতিগ্রস্থ হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। এ জন্যই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বিভিন্ন দেশীয় বা আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থা, এন্টিবায়োটিক উৎপাদনকারী শিল্প সমূহ, চিকিৎসার সঙ্গে জড়িত চিকিৎসক, নার্স, প্যারামেডিকস সবাই ঝাপিয়ে পড়েছে কীভাবে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সকে প্রতিহত করা যায় যাতে এন্টিবায়োটিক পূর্ববর্তী অবস্থার অসহায়ত্বে আবার আমাদেরকে পড়তে না হয়।
আমাদের দেশের প্রেক্ষাপট অবশ্য ভিন্ন। এখানে সরাসরি ফার্মেসী থেকে, অথবা তালিকাভুক্ত নয় এরকম কারো কাছ থেকেও এন্টিবায়োটিক কেনা যায়। তাছাড়া গবাদি পশু, হাস-মূরগী পালনে এন্টিবায়োটিক ব্যবহৃত হচ্ছে। অকারনে এবং উপযুক্ত কারন ছাড়াই এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার এখানে সাধারন ব্যাপার।
এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের বিরূদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা মূলত দুই ভাবে আসবে। প্রথমত প্রচলিত এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার সুনিয়ন্ত্রিত করতে হবে, দ্বিতীয়ত, নতুন নতুন এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করে যেতে হবে যাতে জীবানু রেজিস্ট্যান্ট হবার আগেই যেন তাকে ধ্বংস করা যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যেখানে নতুন একটা জাতের এন্টিবায়োটিক উদ্ভাবনে ১০ বছর সময় লাগে, সেখানে রেজিস্ট্যান্স হতে সময় লাগে মাত্র ৫/৬ বছর। সুতরাং দৌড়ে আমরা পিছিয়ে আছি এতে সন্দেহ নাই।
ঔষধ আবিস্কার সম্পর্কে জানতে পড়ুন:
এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের প্রকারভেদ
এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে, যথা:
- ড্রাগ ডেস্ট্রয়িং টাইপ (Drug destroying type)
- ড্রাগ টুলার্যান্ট টাইপ (Drug tolerant type)
ড্রাগ ডেস্ট্রয়িং টাইপের ক্ষেত্রে এখানে জীবাণুগুলি এমন ধরনের এনজাইম তৈরী করে যারা এন্টিবায়োটিককে ধ্বংস করে ফেলে, ফলে তা অকার্যকর হয়ে পড়ে এবং ড্রাগ টুলার্যান্ট টাইপের ক্ষেত্রে এখানে জীবানু তার কোষের আবরনে অথবা তার প্রোটিন তৈরিতে এমন পরিবর্তন আনে যাতে ব্যাক্টেরিয়ার অভ্যন্তরে এন্টিবায়োটিক ঢুকতে পারে না অথবা ঢুকলেও তা কার্যকর ভুমিকা রাখতে পারে না।
ড্রাগ ডেস্ট্রয়িং টাইপের এনজাইমগুলোর মধ্যে সবচাইতে মারাত্মক হচ্ছে বেটা-ল্যাকটামেজ এনজাইম। এগুলো অনেক ধরনের হয়ে থাকে, জেনেটিক মিউটেশন অনুযায়ী। মূলত এরা পেনিসিলিন বা সেফালোস্পোরিন জাতীয় এন্টিবায়োটিক ধ্বংস করে থাকে। কিন্ত এর ধ্বংসক্ষমতা দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে, এখন আজোব্যাক্টাম, মেরোপেনেমের মত এন্টিবায়োটিকও এর সঙ্গে পেরে উঠছে না।
বেটা ল্যাক্টামেজের বিরুদ্ধে প্রথমে কার্যকর ব্যবস্থ্যা হিসাবে পেনিসিলিন বা সেফালোস্পোরিন এর সঙ্গে যোগ করা হলো ক্লাভুলোনিক এসিড, এতে করে বেটা-ল্যাক্টামেজ ক্লাভুলোনিক এসিডটাকে ধ্বংস করে ফেলতো, আর পেনিসিলিন রক্ষা পেত জীবাণুর বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য। যদিও বাজারে এখনও এই জাতীয় ঔষধ প্রচলিত আছে তবুও দিন দিন এগুলো অকার্যকর হয়ে উঠছে।
মেথিসিলিন, ফ্লুক্লক্সাসিলিন জাতীয় ঔষধ বেটা ল্যাক্টামেজের বিরুদ্ধে কার্যকর ছিল বেশ কিছুদিন, কিন্তু ধীরে ধীরে এর কার্যকারিতা কমে আসছে। প্রথমদিকে গ্রাম-পজিটিভ ব্যাক্টেরিয়া বেটা-ল্যাক্টামেজ এনজাইম তৈরী করলেও পরবর্তীতে বিভিন্ন গ্রাম-নিগেটিভ ব্যাক্টেরিয়াও এই এনজাইম তৈরী করা শুরু করেছে।
এন্টিবায়োটিককে কাজ করতে হলে ব্যাক্টেরিয়ার কোষ প্রাচীর (Cell wall), প্লাজমা মেম্ব্রেন ভেদ করে কোষের ভিতরে প্রবেশ করতে হয় এবং ব্যাক্টেরিয়ার জেনোম, প্রোটিন সিন্থেসিস, বিভিন্ন মেটাবলিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্থ করতে হয়, যার ফলে ব্যাক্টেরিয়া মারা যায় (Bactericidal drug), অথবা ব্যাক্টেরিয়ার বিভাজন বন্ধ হয়ে যায় (Bacteriostatic drug), এবং আক্রান্ত ব্যাক্তির শ্বেত রক্ত কনিকা, এন্টিবডি ব্যাক্টেরিয়াগুলোকে ধ্বংস করে ফেলে।
গ্রাম-নিগেটিভ এবং কিছু কিছু গ্রাম-পজিটিভ ব্যাক্টেরিয়া মরে যাওয়ার সাথে সাথে তাদের কোষপ্রাচীর থেকে ( LPS, Lipopolysaccharide, Lipid A fraction) লাইপোপলিস্যাকারাইড তৈরি হয় যা সারা শরীরে একজাতীয় প্রদাহ তৈরি করে (SIRS, Systemic Inflammatory Response Syndrome) এবং একের পর এক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ধ্বংস (MODS, Multiple Organ Dysfunction Syndrome) করতে থাকে, ফলে আক্রান্ত ব্যাক্তি মৃত্যুমুখে পর্যবসিত হয়।
ব্যাক্টেরিয়া মূলত এনজাইমের মাধ্যমে টিস্যু ধ্বংস করে, এক্সটক্সিন বা এন্ডোটক্সিনের মাধ্যমে টিস্যুর কার্যকারিতা নষ্ট করে, সরাসরি বা অপ্রচলিত পথে এলার্জী ঘটায়, কোষের অভ্যন্তরে বসে বসে কোষের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে, শরীরের নিরাপত্তা বলয়ও তখন নানারকম প্রতিক্রিয়া করে শরীরেরই ক্ষতি করতে থাকে, এভাবেই আক্রান্ত প্রানী বা মানুষটি ক্রমান্নয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয়। এই পরিক্রমার সবজায়গাতেই একটা না একটা এন্টিবায়োটিক কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
হাসপাতাল/কমিউনিটি লেভেলে জীবাণুর পার্থক্য
হাসপাতালে সবসময় এন্টিবায়োটিকের একটা আবহাওয়া বিরাজমান থাকে। বিভিন্ন এন্টিবায়োটিকের অব্যবহৃত অংশ, সিরিঞ্জের ভিতরে রয়ে যাওয়া এন্টিবায়োটিক, ক্রমাগত এন্টিবায়োটিকের ব্যবহারের ফলে রেজিস্ট্যান্ট জীবাণুর বংশবৃদ্ধি এসবের মূল কারন (Selection Pressure)। হাসপাতালে ভর্তি হবার পর ইনফেকশন হলে তা এইসব রয়ে যাওয়া জীবাণু দিয়েই বেশী হয়।
এছাড়া রোগী থেকে রোগীর শরীরে, দর্শনার্থী থেকে রোগীর শরীরে, বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ও আসবাবপত্রের মাধ্যমে জীবাণু সংক্রমণ হতে পারে। কমিউনিটি থেকে যে জীবাণু সংক্রমণ ঘটে তা প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে সৃষ্ট, যার ফলে কম রেজিস্ট্যান্ট, কম শক্তিশালী জীবাণু দিয়েই এই সংক্রমণ হয়। এগুলো চিকিৎসায় আবার তাড়াতাড়ি সেরেও যায়।
জীবানূর রেজিস্ট্যান্ট হওয়ার কারণ
ব্যাকটেরিয়ার ভিতর মূলত দুই ধরনের ক্রোমাটিন মেটেরিয়াল থাকে। একটা হচ্ছে তার ক্রোমোজোমের ভিতর, আর একটা তার কোষের সাইটোপ্লাজমের ভিতর, পরের টাকে প্লাজমিড ডিএনএ বলা হয়। এছাড়া রয়েছে ট্রান্সপোসন (Transposon), ইন্সারশন সিকোয়েন্স (IS, Insertion Sequence) ইত্যাদি। ট্রান্সপোসন প্লাজমিড থেকে ক্রোমজমে আবার ক্রোমোজম থেকে প্লাজমিডে যেতে পারে। [1]
ইন্সারশন সিকোয়েন্স হচ্ছে খুবই ক্ষুদ্র ট্রান্সপোজন, যাদের কাজও অনেকটা ট্রান্সপোজনের মত। অনেক ধরনের প্লাজমিড রয়েছে, তবে বিশেষ ধরনের প্লাজমিড অর্থাৎ R-plasmid বা রেজিস্ট্যান্স প্লাজমিডই রেজিস্ট্যান্স বয়ে বেড়ানো এবং সংক্রমণের মূল অনুঘটক। প্লাজমিড থেকেই রেজিস্ট্যান্সের জীন এক ব্যাকটেরিয়া থেকে অন্য ব্যাকটেরিয়াতে ছড়িয়ে পড়ে।
প্লাজমিড ছড়িয়ে পড়ার পদ্ধতিসমুহ
প্রধানত তিনটি প্রক্রিয়ায় প্লাজমিড এক ব্যাকটেরিয়া থেকে ছড়িয়ে পড়তে পারে। [2] যা নিম্নরুপ:
- কনজুগেশন (Conjugation)
এই পদ্ধতিতে সেক্স-পিলাইয়ের মাধ্যমে প্লাজমিড ছড়িয়ে পড়ে। - ট্রান্সডাকশন (Transduction)
ভাইরাস ব্যাক্টেরিয়াকেও আক্রমন করতে পারে। এই ভাইরাসগুলিকে ব্যাক্টেরিফাজ (Bacteriophage) বলা হয়ে থাকে। ব্যাক্টেরিফাজের মাধ্যমে প্লাজমিড ছড়িয়ে পড়াকে ট্রান্সডাকশন বলা হয়ে থাকে। - ট্রান্সফরমেশন (Transformation)
বিভিন্ন কালচার মিডিয়াতে ব্যাক্টেরিয়া কালচার বা বংশবৃদ্ধির সময় জেনেটিক মেটেরিয়াল মৃত ব্যাক্টেরিয়া থেকে জীবিত ব্যাক্টেরিয়ার ভিতর ঢুকে যেতে পারে এবং রেজিস্ট্যান্স ট্রান্সফার হতে পারে। এই পদ্ধতিটি গবেষণাগারে ব্যবহার করে ইউকারিয়োট কোষের ভিতর বিভিন্ন ফিজিক্যাল এবং কেমিক্যাল মেথোডে ডিএনএ প্রবেশ করানো হয়।
এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স ঠেকানোর পদ্ধতিসমুহ
- অ্যাসেপসিস (Asepsis) এবং এন্টিসেপসিস (Antisepsis) পদ্ধতিকে যথাসম্ভব গুরুত্ব দেওয়া যাতে জীবাণু সংক্রমণের আগেই তাকে ঠেকানো যায়। এর ভিতর হাত পরিষ্কার করা এবং রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ।
- প্রয়োজন ছাড়া এন্টিবায়োটিক ব্যবহার না করা। ভাইরাল ইনফেকশন, এলার্জী, অটোইমিউন ডিজিজে এন্টিবায়োটিক লাগে না।
- ক্লিন সার্জারীতে এন্টিবায়োটিক লাগেনা, অনেক সময় অপারেশনের ১ ঘন্টা পুর্বে দেওয়া এন্টিবায়োটিকই যথেষ্ট হয়।কারন অপারেশনের সময় যখন চামড়া কাঁটা হয় তখনই সবচেয়ে বেশী জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে। ঐ সময়ের অব্যবহিত আগে দেওয়া এন্টিবায়োটিক এসব জীবাণুকে শুরুতেই মেরে ফেলে। ফলে শরীরে প্রবেশিত লাইন যেমন- সেন্ট্রাল ভেনাস ক্যাথেটার, চেষ্ট টিউব ইত্যাদি না থাকলে আর এন্টিবায়োটিকের প্রয়োজন নেই।
- সবচেয়ে কম সময় এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা। আগে ধারনা ছিল কোর্স অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে হবে। এটা সাধারনত ৭ থেকে ১৪ দিনের কোর্স ছিল। কোন কোন সময় দেড় থেকে দু মাস অবধি এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হতো। এখন বলা হচ্ছে, কোর্স কয়দিন হবে তা নির্ভর করে রোগীর লক্ষনসমুহ দূর হয়েছে কিনা তার উপর। যদি লক্ষন দূর হয়ে যায়, অতিরিক্ত ১ দিন বা ২ দিন এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করেই বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ। কোন কোন সময় ব্লাড কাউন্ট, কালচার করে, এক্স-রে পরীক্ষা ইত্যাদি পরীক্ষা করে দেখতে রোগ এখনও রয়ে গেছে কিনা। যদি থাকে তাহলে অতিরিক্ত সময় ঐ একই এন্টিবায়োটিক অথবা নতুন ধরনের উপযোগী এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করতে হয়।
- এন্টিবায়োটিক সাইক্লিং এন্ড মিক্সিং- আগে একটা ধারণা ছিল, জীবাণু সংক্রমণ প্রতিরোধের (Prophylactic antibiotic) ক্ষেত্রে দুই/তিন ধরনের এন্টিবায়োটিক সাইক্লিং করলে রেজিস্ট্যান্ট জীবাণু কম তৈরি হবে। প্রতি তিন বা ছয় মাস অন্তর এন্টিবায়োটিক এইভাবে পরিবর্তন করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। কিন্তু সর্বশেষ গবেষণার ফলাফল এর বিরুদ্ধে গেছে, ফলে এন্টিবায়োটিক সাইক্লিং বা মিক্সিং এর কথা আর তেমন বলা হচ্ছে না।
- Prophylactic antibiotic এর ক্ষেত্রে ক্লিনিক্যাল পরিস্থিতি অনুযায়ী কালচার আর সেন্সিভিটির রিপোর্ট পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ব্রড স্পেকট্রাম (Broad Spectrum) থেকে নামিয়ে উপযোগী ন্যারো স্পেকট্রাম (Narrow spectrum) এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।
- প্রবায়োটিকের ব্যবহার- প্রবায়োটিক একধরনের নির্দোষ ব্যাক্টেরিয়ার মিক্সচার। ব্যাক্টেরিয়ার প্রকারভেদ অনুযায়ী এর কার্যকারিতাও বিভিন্ন হয়। কোন কোন ইনফেকশনে, আবার এন্টিবায়োটিক বেশী ব্যবহারে যে সুপার ইনফেকশন হয়, সেক্ষেত্রে প্রবায়োটিক ভালো কাজ করে। প্রবায়োটিকের বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধে কিছু ভূমিকা রাখতে পারে।
- ন্যানোটেকনোলজী ব্যবহার করে পুরানো এন্টিবায়োটিক জীবাণু কোষে ঢুকতে সহায়তা করা যেতে পারে। পুরানো অনেক এন্টিবায়োটিক এভাবে কার্যকর হয়ে উঠছে।
উপসংহার
পৃথিবীতে ছড়ানো-ছিটানো ব্যাকটেরিয়াগুলোর ৯০%ই আমাদের উপকারে আসে। বাকীগুলো অবস্থাভেদে বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশনের জন্ম দেয়। আমাদের মুখের ভিতরকার জীবাণু, বৃহদন্ত্রের মধ্যের জীবাণু, চামড়ার বসবাস করা জীবানূসমূহ একটা স্যাম্যাবস্থা নিয়ে অবস্থান করে। এই স্যাম্যাবস্থার সাথে হরমোনের ব্যালান্স, মেমোরি, ইমিউনিটি ইত্যাদি অনেক কিছুই জড়িত। সুতরাং জীবাণুকে ধ্বংস না করে একজাতীয় যুক্তিসঙ্গত পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে যেন সাপও মরে আবার লাঠিও না ভাঙে।
রেফারেন্স
- [1] Plasmids- Definition, Properties, Structure, Types, Functions, Examples
- [2] Plasmids 101: Transformation, Transduction, Bacterial Conjugation, and Transfection. -By Alyssa Cecchetelli