ADVERTISEMENT
মুক্তপ্রান
  • মূল পাতা
  • লাইফস্টাইল
  • ভ্রমণ
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য কথা
  • ইতিহাস
  • রহস্য
  • রিভিউ
  • বৈশ্বিক
  • পরামর্শ
No Result
View All Result
মুক্তপ্রান
  • মূল পাতা
  • লাইফস্টাইল
  • ভ্রমণ
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য কথা
  • ইতিহাস
  • রহস্য
  • রিভিউ
  • বৈশ্বিক
  • পরামর্শ
No Result
View All Result
মুক্তপ্রান
No Result
View All Result

টাঙ্গুয়ার হাওর! মেঘালয়ের গা ঘেষে জীববৈচিত্রের অপূর্ব সহাবস্থান!

Bulbul Ahmed by Bulbul Ahmed
December 1, 2021
in ভ্রমণ
A A
0
টাঙ্গুয়ার হাওর
5
SHARES
23
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

বর্ষা এবং শীত, বছরের এ দুুটি সময়ে টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণ আপনাকে দু-রমের অভিজ্ঞতা দেবে। একদিকে বর্ষায় অথৈ সমুদ্রের মত সুবিশাল জলরাশির মাঝে ছোট ছোট দ্বীপের মত জনবসতি এবং শীত মৌসুমে সবুজ পাহাড়ের নিচে সবুজ চাদরে ঢাকা বিশাল প্রান্তরের মাঝে টলটলে জলাধার।

এখানে শীতের কুয়াশা জমা ভোর কেটে গেলে দিনের আলোয় জেগে ওঠে সবুজ চাদরে ঢাকা এক বিশাল প্রাকৃতিক একুরিয়াম। এখানে সচ্ছ জলের বুক চিরে যখন নৌকাগুলো ছুটে যায় তার সাথে সাথে সহযাত্রী হয় ঝাঁকবেধে চলা মাছের দল। মাঝে মাঝে শেওলাহীন ফাাঁক জায়গাগুলেতে চোখে পড়বে মাছেদের ঘরবসতি।

পানির অনেক নিচে থেকে উঠে আসা শেওলার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে নিচের জমাট কালো অন্ধকার কখনও কখনও আপনার মনে কিছুটা ভয় ধরাবে। আবার পরক্ষনেই পাশের নলখাগড়া বনে ডেকে ওঠা অতিথি পাখিদের খুজতে আপনার চোখ চঞ্চল হয়ে উঠবে।

টাঙ্গুয়ার হাওরের অবস্থান ও সীমানা

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তের সিলেট বিভাগের একটি জেলা সুনামগঞ্জ। এই জেলার ধর্মপাশা ও তাহিরপুর উপজেলার সীমানায় এবং ভারতের মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের সবথেকে বড় মিঠা পানির জলাশয় এই টাঙ্গুয়ার হাওর। স্থানীয়রা বলে, ’নয়কুড়ি কান্দার ছয়কুড়ি বিল’

টাঙ্গুয়ার হাওর
টাঙ্গুয়ার হাওর (Image Source: Travelers of Dhaka-TOD)

টাঙ্গুয়ার হাওরের কোল ঘেষে রয়েছে মেঘালয়ের খাসিয়া ও জৈন্তা পাহাড়। পহাড়ের পা ঘেষে হিজল-করচের সারি সারি গাছে সারাদিন পাখিদের কলকাকলিতে মুখরিত থাকে টাংগুয়ার হাওর। হাওরের এই বিশাল জলরাশি আর তার মাঝে মাথা উচিয়ে জেগে থাকা গাছেদের সহাবস্থানের কারনে এখানে তৈরি হয়েছে মাছ, পাখি এবং অন্যান্য জলজ প্রাণীদের এক বিশাল অভয়াশ্রম।

অন্তত ৩০টিরও বেশি ছড়া বা ঝর্ণা মেঘালযয়ের পাহাড় বেয়ে নেমেছে এই হাওরে। ধর্মপাশা ও তাহিরপুর উপজেলার অর্ন্তগত ১৮টি মৌজায় ৯৭২৭ হেক্টর জায়গা নিয়ে অবস্থিত ৫১টি হাওরের সমন্বয় এই টাঙ্গুয়ার হাওর। তবে জলরাশি সহ হাওরের মূল সীমানা ২৮ বর্গকিলোমিটার এবং বাকি যে অংশ সেখানে জনবসতি ও কৃষিজমি। তবে কৃষিকাজ চলে শীত মৌসুমে বর্ষার পানি নেমে গেলে।

একসময়ের প্রাকৃতিক জীববৈচিত্রের আধার এই টাঙ্গুয়ার হাওরকে ১৯৯৯ সালে ‘প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা’ ঘোষণা করা হয়, এবং সেই সাথে অবসান হয় দীর্ঘ ৬০ বছর ধরে চলে আসা ইজারাদারি প্রথা। এর পরে ২০০০ সালের ২০ জানুয়ারি টাঙ্গুয়ার হাওরকে ‘রামসার স্থান‘ হিসেবে ঘোষণা করে আইসিইউএন (International Union for Conservation of Nature – IUCN) এখানকার জীববৈচিত্র্য রক্ষার জন্য কাজ শুরু করে। এর পরে ২০০৩ সালের ৯ নভেম্বর থেকে জেলা প্রশাসন হাওরের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে।

ভ্রমণ সম্পর্কিত আরো লেখাঃ
বান্দরবান ভ্রমণ -মেঘ পাহাড়ের প্রণয় যেথা নিত্য আসা যাওয়া!
কক্সবাজার হোটেল; সমুদ্র দর্শনে কোথায় থাকবেন জেনে নিন!
অভ্যন্তরীণ রুটে বিমানের আসন ভাড়া ও বুকিং সংক্রান্ত তথ্য

শীত মৌসুমের টাঙ্গুয়ার হাওর

শীত মৌসুমে হাওরের চারপাশে পানি শুকিয়ে জেগে ওঠে ফসলী জমি। বর্ষা চলে গেলে ধুসর জলরাশী আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে, জেগে ওঠে সবুজের এক বিশাল চাদর। এই সময় আস্তে আস্তে জেগে ওঠে হাওরের পাড় বা ’কান্দা’ গুলো এবং দৃশ্যমান হতে থাকে আলাদা আলাদা প্রায় ২৫টি বিল। কান্দার ভিতরের এই জলাধারগুলোই মুলত আদি বিল।

হাওরের শুকিয়ে যাওয়া অংশে প্রতিবছর রবিশস্য ও বোরো ধানের আবাদ হয়। আর জল শুকিয়ে যাওয়া সবুজ খোলা জায়গাগুলো গোচারণভূমি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হাওরের জেগে থাকা উঁচু কান্দাগুলোতে মনের সুখে আশ্রয় নেয় অতিথী পাখিদের দল। এখানে ওরা রোদ পোহায়, খাবার শিকার করে, খেলা করে আবার কখনও নিজেদের মধ্যে জড়িয়ে পরে বিবাদে।

তবে বছর দশেক হচ্ছে কান্দাগুলো আর দেখা যায়না, এর বিকল্প হিসাবে অতিথী পাখিদের জন্য স্থানীয় এনজিও ও সরকারি ব্যবস্থাপনায় তৈরি করে দেওয়া হয়েছে পাখিদের জন্য ছোট ছোট বসার জয়গা।

বর্ষা মৌসুমের টাঙ্গুয়ার হাওর

বর্ষা মৌসুমে টাঙ্গুয়ার হাওর (Image Source: Travelers of Dhaka-TOD)

ট্রলারে সুনামগঞ্জ থেকে টাঙ্গুয়ার হাওরে সরাসরি ভ্রমণ করা যায় এই সময়টাতে। কারন এ সময় সুরমা নদীর সাথে হাওরের পানি এক হয়ে যে বিশাল আকার ধারন করে তা শুধু সাগরের সাথেই তুলনা চলে। অথৈ জলরাশী পার হতে মাঝে মাঝে চোখে পড়বে দ্বীপের মত ছোট ছোট বাড়িগুলো যেগুলোর সাথে যোগাযোগের একমত্র মাধ্যম নৌকা।

টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে আরো যা দেখবেন

বর্ষা এবং শীত দুটি সময়েই এখানে ঘুরতে পারবেন। তবে বর্ষাকালে মেঘলা আবহাওয়া থাকলে টাঙ্গুয়ার হাওরে নামাটা একধরনের বোকামী তাই বর্ষাকালে এখানে ঘুরতে আসার আগে আবহওয়ার খোজটা ভাল করে নিয়ে তার পরে ভ্রমণের প্লান করুন।

যাদুকাঁটা নদী

ট্যাকেরঘাট চুনাপাথরের খনি

বর্ষাকাল ছাড়া বছরের অন্য সময় সাধারণত হাওরের পানি ‍শুকিয়ে যায় এবং অতীথি পাখির ঝাক ভিড় জমায়। তাই অপরুপ সবুজ প্রান্তর আর পাখি দেখতে চাইলে শীতকালেই যেতে হবে আপনাকে। তবে এই পথে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে আরো কিছু আকর্ষনীয় স্পট তার মধ্যে রয়েছে, শাহ আরেফিনের মাজার, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য তীর্থস্থান বান্নি, নিলাদ্রি লেক (টেকেরঘাট চুনাপাথরের পরিত্যাক্ত খনি এলাকা যেটা শহীদ সিরাজ লেক নামেও পরিচিত), বারেকের টিলা, যাদুকাটা নদী।

টাঙ্গুয়ার হাওর কীভাবে যাবেন

টাঙ্গুয়ার হাওর যাওয়ার রাস্তা দুইটি। ১ম রুটটি হচ্ছে ঢাকা থেকে সিলেট-সুনামগঞ্জ ও তাহেরপুর হয়ে টাঙ্গুয়ার হাওর। আর দ্বিতীয় টি নেত্রকোনা-মোহনগঞ্জ-ধর্মপাশা হয়ে টাঙ্গুয়ার হাওর।

প্রথম রাস্তাটি সকলের জন্য সহজ তাই এ রাস্তায় মানুষের পদচারণাটাও বেশি, দ্বীতিয়টি খরচ কম তবে রাস্তা একটু জটিল হলেও অনেক সুন্দর যা অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় তাদের জন্য খুবই মানানসই।

আসুন ঘুরে আসা যাক ৯,৭২৭ হেক্টর এলাকার সাগরসম বিশাল জলাভূমি টাঙ্গুয়ার হাওর। ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য স্থান থেকে যারা টাঙ্গুয়ার হাওর ঘুরতে আসতে চান তাদের জন্য দুটি রাস্তার বিস্তারিত পর্যায়ক্রমে আলোচনার করার চেষ্টা করিছ।

ঢকা থেকে মোহনগঞ্জ হয়ে টাঙ্গুয়ার হাওর

এই পথে টাঙ্গুয়ার হাওর যেতে আপনাকে পারি দিতে হবে অনেকগুলো ছোট-বড় বিল ও হাওড়। এই রাস্তায় খুব কাছ থেকে দেখতে পাবেন ভাটি এলাকার মানুষের জীবনসংগ্রাম। প্রকৃত পক্ষে হাওরের আসল রূপ ধরা পরবে এই রাস্তাতেই।

ঢাকা থেকে মোহনগঞ্জ

কমলাপুর থেকে প্রতিদিন রাত্র ১১:৫০ মিনেটে মেহনগঞ্জের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে ‘’হাওর এক্সপ্রেস’’ ট্রেনটি। পরিকল্পনামাফিক টিকিট করে একদিন উঠে বসুন ট্রেনে। সকালে পৌছে যাবেন মোহনগঞ্জ।

মোহনগঞ্জ থেকে ধর্মপাশা হয়ে মধ্যনগর

সকালের নাস্তা সেরে অটোরিক্সা ভাড়া করে চলে আসুন ধর্মপাশা বা সরাসরি মধ্যনগর। মধ্যনগর থেকে রিজার্ভ ট্রলারে টাংগুয়ার হাওর যেতে সময় লাগবে প্রায় ৩ ঘণ্টা।

ঢাকা থেকে সুনামগঞ্জ হয়ে টাঙ্গুয়ার হাওর

রাজধানী ঢাকা থেকে সুনামগঞ্জ সড়কপথে দুরত্ব ২৯৬ কিলেমিটার এবং সময় পৌছাতে সময় লাগে সাড়ে ৬ ঘন্টা থেকে ৭ ঘন্টার মত। রাজধানী থেকে সুনামগঞ্জর উদ্দেশ্যে নিয়মিত চলাচল করে শ্যমলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, মামুন এন্টারপ্রাইজ ও এনা পরিবহনের ননএসি বাসগুলো।

যার মধ্যে শ্যামলী, হানিফ ও মামুন এন্টারপ্রাইজের বাসগুলো ছেড়ে যায় সায়েদাবাদ থেকে এবং মহাখালী থেকে যাওয়া আসা করে এনা পরিবহনের বাসগুলো। এগুলোর যে কোন একটিতে চড়ে সুনামগঞ্জ চলে আসুন। ভড়া পড়বে জনপ্রতি ৬৫০ টাকা।

সিলেট থেকে সুনামগঞ্জ

সিলেটে শহর থেকে সুনামগঞ্জের দুরত্ব ‍৬৪ কিলোমিটার তবে রাস্তার কারনে এই দুরত্ব অতিক্রম করতে সময় লাগে প্রায় ২ ঘন্টার মত। সিলেট শহরের কুমারগাঁও বাস স্ট্যান্ড থেকে সুনামগঞ্জ যাবার বাস পাবেন। সিটিং বাসে ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ১০০ টাকার মত। আর সিলেটের হজরত শাহজালালের মাজার গেট থেকে সুনামগঞ্জ মাইক্রোবাস চলাচল করে, মাইক্রোবাসে ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ২০০ টাকার মত।

সুনামগঞ্জ থেকে টাঙ্গুয়ার হাওর

সুরমা নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণ হওয়াতে টাঙ্গুয়ার হাওর যাওয়া এখন অনেক সহজ হয়েছে। সুনামগঞ্জ নেমে সুরমা নদীতে নির্মিত ব্রীজের কাছে চলে যান। এখান থেকে লেগুনা, সিএনজি অথবা বাইক ভাড়া করে চলে যান তাহিরপুর। এর পরে তাহিরপুর ঘাট থেকে নৌকা ভড়া করে চলে যান টাঙ্গুয়ার হাওর।

তবে আপনি যদি শীতকালে ভ্রমণ করেন তবে আপনাকে আরো একটু এগিয়ে সোলেমানপুর বাজার পর্যন্ত যেতে হবে। এখন থেকে নৌকা ভাড়া করে সারাদিনের মত কিছু খাবার সাথে নিয়ে নেমে পড়ুন টাঙ্গুয়ার হাওর দর্শনে।

কোথায় থাকবেন

টাঙ্গুয়ার হাওরে রাত্রে থাকার জন্য ভাল কোন ব্যবস্থা নেই। তবে সবকিছু যদি ঠিক থাকে তবে আপনি হাওরের মাঝে নৌকায় রাত কাটাতে পারবেন। সেক্ষেত্রে নিরাপত্তার খাতিরে অবশ্যই পাড়ের কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করুর।

আর হওরের কাছাকাছি রাত কাটাতে চাইলে টেকেরঘাট এসে হাওর বিলাশে রুম ভাড়া নিতে হবে। রুমগুলো কাঠের তৈরি ভাড়াও কম। তবে খোলা আকাশের নিচে টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে নৌকায় রাত কাটানোর মজাটাই আলাদা। এই অভিজ্ঞাতটুকু সুযোগ থাকলে নেওয়াটাই ভাল।

নৌকা ভাড়া

নৌকা ভাড়া কারার আগে আমাদের কিছু পরামর্শ রয়েছে, যেমনঃ

  • জেনে নিন নৌকায় সংযুক্ত বাথরুম আছে কিনা,
  • সোলার প্যানেল রয়েছে কিনা জেনে নিন।
  • সোলার প্যানেলের মাধ্যমে মোবাইলে চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা সহ লাইট ও ফ্যানের ব্যবস্থা আছে কিনা।
  • নৌকার ধারণক্ষমতা কত, এবং তা আপনাদের গ্রুপের সাথে মানানসই কিনা।

অবশ্যই নৌকা ভাড়া করার আগে ভাল করে যাচাই ও দরদাম করে নিন। এখানে নৌকার ভাড়া সাধারণত নৌকার ধারণ ক্ষমতা, নৌকার সুযোগ সুবিধা এবং সিজনের উপর নির্ভর করে।

আপানি যদি এক দিনের জন্য নৌকা ভাড়া করতে চান তার জন্য ভাড়া পড়বেঃ

  • সাধারণত ছোট নৌকা ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা
  • মাঝারি সাইজের নৌকা ২৫০০ থেকে ৩৫০০ টাকা
  • এবং বড় সাইজের নৌকা ৩৫০০ থেকে ৬০০০ টাকা।

আর যদি রাত্রে থাকার জন্য প্লান করে নৌকা নিতে চান তবে ভাড়া পড়বেঃ

  • সাধারণ ছোট নৌকা ৩৫০০-৫০০০ টাকা
  • বড় নৌকা ৭০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা প্রায়।

যদি ভাড়া করা নৌকায় লাইফ জ্যাকেট ও সোলার প্যানেল আছে কিনা জেনে নিন। আর যদি না থাকে তবে তাহিরপুর বাজার থেকে লাইফ জ্যাকেট ও আইপিএস ভাড়া করে নিন। উল্লেখ্য হাওরে নামতে হলে অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট সঙ্গে রাখুন।

খাবার ব্যবস্থা

নিজেরা রান্না করতে চাইলে আলদা কথা। আর যদি নিজেরা রান্না না করতে চান, তবে নৌকার মাঝিকে খরচের টাকা দিয়ে দিন সেই বাবুর্চির ব্যবস্থা করবে। তবে অবশ্যই আগে থেকে কথা বলে খরচের বিষয়টি ঠিক করে নেবেন।

টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে যা যা সাথে নেবেন

  • ব্যাকআপ ব্যটারিসহ ভাল টর্চ লাইট
  • মোবাইল চার্জের জন্য পাওয়ার ব্যাংক।
  • চা, পানি বা কফি খাওয়ার জন্য ক্যাম্পিং মগ
  • শীতের সময়ের জন্য চাদর।
  • বর্ষার সময়েরে জন্য রেইনকোর্ট বা ছাতা।
  • ঠান্ডা-জ্বর বা এসিডিটির জন্য নিয়মতি সেবনীয় ওষুধ ও খাবার পানি
  • টয়লেট পেপার ও টিস্যু পেপার।
  • ট্রাভেল ব্যাগ, মোবাইল, ক্যামেরা বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা করার বড় পলিথিন
  • কাঁদা মাটির রাস্তায় চলার মত স্যান্ডেল।
  • সানগ্লাস, টুপি/ক্যাপ/হ্যাট, গামছা (যা সহজে শুকাবে)
  • হাফ প্যান্ট বা হালকা জামাকাপড় যা সহজে শুকায়।
  • রিফিল করা যায় এমন পানির বোতল

তথ্য ও ছবিঃ
AH Sujan
Travelers of Dhaka-TOD, ফেসবুক গ্রুপ।

Tags: টাঙ্গুয়াটাঙ্গুয়ার হাওররামসার স্থানহাওর
ShareTweetPin5
Previous Post

কৃত্রিম মাংস (Artificial Meat) উৎপাদনের প্রয়োজনীয়তা ও বাস্তবতা!

Next Post

ভবিষ্যৎ অনলাইন প্রযুক্তি মেটাভার্স; আশির্বাদ না অভিশাপ?

Bulbul Ahmed

Bulbul Ahmed

সম্প্রতি প্রকাশিত

অব-বিলুপ্তিকরন (De-Extinction)

অব-বিলুপ্তিকরন (De-Extinction, Resurrection Biology, Species Revivalism)

April 15, 2025
সাইবর্গ

সাইবর্গ (Cyborg) এবং সামনের দিনের মানুষ!

April 3, 2025
Human habitation on other planets!

গ্রহান্তরে মানুষের বসবাস- সমস্যা এবং সম্ভাবনা!

March 19, 2025
ADVERTISEMENT

জনপ্রিয় লেখা

মহাকাশ পর্যটন

মহাকাশ পর্যটন; কল্পকাহীনি থেকে বাস্তবতা!

November 2, 2020
নীলগিরি

নীলগিরি ভ্রমণ! মেঘ ছুয়ে দেখার ইচ্ছেটা পূরণ হবে এখানে

February 22, 2021
চাকরির খবর

চাকরি খুজছেন? জেনে নিন চাকরির খবর কোথায় কিভাবে পাবেন।

December 2, 2020
নগদ মোবাইল ব্যাংকিং

নগদ মোবাইল ব্যাংকিং; সাশ্রয়ী ও নির্ভরযোগ্য ডিজিটাল আর্থিক সেবা।

November 23, 2020
  • Privacy Policy
  • Home

© 2018 মুক্তপ্রান all right and reserved.

No Result
View All Result
  • মূল পাতা
  • লাইফস্টাইল
  • ভ্রমণ
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • স্বাস্থ্য কথা
  • ইতিহাস
  • রহস্য
  • রিভিউ
  • বৈশ্বিক
  • পরামর্শ

© 2018 মুক্তপ্রান all right and reserved.

This website uses cookies. By continuing to use this website you are giving consent to cookies being used. Visit our Privacy and Cookie Policy.